নিউজ ডেস্ক : ড্রাগ ছাড়া নাকি মিউজিক হয় না। মিউজিকের আমেজ আনতে গেলে নাকি নেশা করতে হয়। এমন একটি ধারণা অনেকের মধ্যেই আছে। যদিও সেটি একেবারেই সত্যি নয়। আর সেটাই দেখিয়েছেন পরিচালক শমীক রায়চৌধুরী।
পরিচালকের এটি প্রথম ছবি। ছবিটি সম্পূর্ণ করতে তাঁর সময় লেগেছে একবছর। ছবির বাজেট ১০ লাখ টাকা। ছবির গল্প দিয়াকে নিয়ে। দিয়া মফঃস্বলের মেয়ে। কলকাতায় সে পড়াশোনা করতে আসে। দিয়ার স্বপ্ন মিউজিকের। সে স্বপ্ন দেখে একদিন সে বড় হয়ে গিটারিস্ট হবে। গিটার অবশ্য সে বাজায়। কিন্তু এবার সে শিক্ষকের কাছে শিখতে শুরু করে। দিয়াকে এ বিষয়ে সবদিক থেকে সাহায্য করে মানিক। কিন্তু দিয়ার মনে একটি কথা ঘুরপাক খায়। সে শুনেছে ড্রাগ ছাড়া নাকি মিউজিকের আমেজ আসে না। বড় বড় গিটারিস্টরা নাকি ড্রাগ নেন। সেই শোনা কথাটাই আঁকড়ে ধরে দিয়া। সেও ড্রাগ নিতে শুরু করে। প্রথমে অল্পসল্প। পরে তা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যায়। ইনজেক্ট করে শরীরে মাদক ঢোকাতে থাকে দিয়া।
তারপর কী হয়। সেই নিয়েই গল্প ডি মেজর। ছবিতে দিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌলিক সজওয়াল। এটি তাঁর প্রথম ছবি। এ ছাড়া আছেন পৌলমী দাস, কৌস্তভ ভৌমিক, বিদ্যুৎ রায়চৌধুরী ও কুণাল বিশ্বাস। ছবিটি এ বছর কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে বেঙ্গলি প্যানারোমা বিভাগে মনোনীত হয়েছে।
Be the first to comment on "নেশা, শরীর আর মিউজিকের গল্প"