নিউজ ডেস্ক : শুধু তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিই নয়, বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলিও এখন সন্ত্রাসের কবলে পড়ে নাভিঃশ্বাস ছাড়ছে। ইউরোপও আর সন্ত্রাসী হামলার হাত থেকে মুক্ত নয়। একের পর এক হামলায় কার্যত রাতের ঘুম ছুটেছে ইউরোপীয় মহাদেশের সমৃদ্ধশালী দেশগুলির প্রশাসনের। ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জার্মানি, ইংল্যান্ডের মতো দেশ একের পর এক সন্ত্রাস হামলার শিকার হয়ে চলেছে। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জঙ্গিদের হাতে রক্তাক্ত হতে হয়েছে প্রথম বিশ্বের দেশগুলোকে।
জুনের ১ তারিখ থেকে শুরু হতে চলেছে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। তার আগে এভাবে সন্ত্রাস হামলার ঘটনায় চারিদিকে হইচই পড়ে গিয়েছে। আইসিসির তরফে এখনও কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। এমনকী ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের তরফেও সন্ত্রাস হামলার পরই কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে প্রশ্ন উঠছেই। বড় একটি ক্রিকেট ম্যাচের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা কি আছে?
ক্রিকেট বিশ্বের সেরা দেশগুলিকে নিয়ে এই টুর্নামেন্ট। সেখানে কোনোরকম গোলমাল হওয়া নামে তা ক্রিকেট বিশ্বে শোরগোল ফেলে দেবে। এর আগে ভারত, বাংলাদেশ অথবা পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদী হামলার পরপর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড অথবা ইংল্যান্ডের মতো দেশ সফর বাতিল করেছে।
২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার পর সফররত ইংল্যান্ড দল ভারত ছেড়ে চলে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া দল বাংলাদেশ সফর নিরাপত্তার কারণে বাতিল করে দিয়েছিল। শ্রীলঙ্কা দল পাকিস্তান সফর বাতিল করেছে শুধুমাত্র নিরাপত্তার কারণে। একই কারণে নিউ জিল্যান্ডও একবার ভারতে খেলতে আসেনি।
তৃতীয় বিশ্বের দেশে যেখানে সন্ত্রাস হামলার একের পর এক সফর বাতিল করেছে ইংল্যান্ড নিউ জিল্যান্ডের মতো দেশ, সেখানে এতবড় হামলার পর ইংল্যান্ডে ক্রিকেট খেলা কতটা সুরক্ষিত, সেই প্রশ্ন উঠছেই।
এবার ব্রিটেনে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন

 
 
                     
Be the first to comment on "এবার ব্রিটেনে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন"