নিউজ ডেস্ক ॥ সামাজিক স্বীকৃতি ছাড়া কোন অর্জন সম্ভব নয়। বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের রাজনৈতিক স্বীকৃতি যেমন ছিল, তেমনি তার কর্মের সামাজিক স্বীকৃতিও ছিল। তিনি বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনি স্বাধীনতার অন্যতম রূপকার। শোষনমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে তার চিন্তা-চেতনা আজও গবেষনার বিষয়। কর্মমুখী শিক্ষার ব্যাপারে তিনি সচেতন ছিলেন। জনমানুষের কল্যাণে তিনি জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। তার যোগ্য উত্তরসূরী সফল রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনা দৃড়তার সাথে রাষ্ট্র পরিচালনার পাশাপাশি মুজিববর্ষ পালনে ব্রতী হয়েছেন। আমরা সকলে মিলে মিশে মুজিববর্ষ উদযাপন করবো।
নড়াইলের জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা লোহাগড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপরোক্ত কথা বলেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় লক্ষীপাশা মহিলা আদর্শ ডিগ্রী কলেজের আয়োজনে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফারুক আহম্মেদের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক শেখ শরীফুল ইসলামের পরিচালনায় ‘জাতির পিতার শৈশব ও কর্মময় রাজনৈতিক জীবন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নড়াইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার), লোহাগড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শিকদার আব্দুল হান্নান রুনু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুকুল কুমার মৈত্র, মুক্তিযোদ্ধা খান ওয়াহিদুজ্জামান বাবলু, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন ইতি প্রমুখ।
প্রধান অতিথি আরও বলেন, মুজিববর্ষ পালনে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। অতিরঞ্জিত কোন কিছু করা যাবে না। নির্দেশনা অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ পরিবেশে মুজিববর্ষ পালন করতে হবে। মুজিববর্ষ পালনের জন্য তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। পরে প্রধান অতিথি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে কলেজ চত্বরে পুষ্প কাননের উদ্বোধন করেন।
Be the first to comment on "লোহাগড়ায় ‘জাতির পিতার শৈশব ও কর্মময় রাজনৈতিক জীবন’ শীর্ষক আলোচনা সভা"